Home Page

Selltoearn.com Latest Offer
Offer Id: 927
Company Name: Saad Information Technology
Contact No.: 01841902292
E-mail: globalitkg@gmail.com
Business Type: IT/Telecommunication
Location: GAZIPUR
Offer Title: Computer, Mobile and Office Equipment Sale (Retail & Wholesale)

Offer Details: Computer, Mobile and Office Equipment Sale (Retail & Wholesale)
Location: Hall Market, Level - 1 & 2, Kaliakair, Gazipur
Website: saaditbd.com
Offer Source: Plz, click here to show
Offer Id: 919
Company Name: Selltoearn.com
Contact No.: 01823660266
E-mail: selltoearn.com@gmail.com
Business Type: IT/Telecommunication
Location: Anywhere in Bangladesh
Offer Title: Click for details

Offer Details:

DRESS SEO কি ? মানুষ কিভাবে আপনার লেখা/পোস্টটি খুব সহজে দেখবে??

DRESS SEO কি ? মানুষ কিভাবে আপনার লেখা/পোস্টটি খুব সহজে দেখবে??

DRESS SEO এর সম্পূর্ণ মানে হল-
D=Direct Address Wise Website Browsing/SMS/Leaflet/Visiting Card etc.
R=Referral Website Browsing/Display Ads via Website Browsing
E=Email Via Website Browsing
S=Social Site Via Website Browsing
S=Search Engine Via Website Browsing
সুতরাং এই DRESS SEO হল একটি আংশিক Off page SEO (Search Engine Optimization) আপনার কোন পোস্ট/লেখা অথবা ভিডিও যদি আপনি অনলাইনে প্রচার করে থাকেন এবং যদি আপনি চান তা অনেক মানুষ দেখুক তাহলে উপরের DRESS SEO পদ্ধতিটি আপনাকে অনুসরণ করতে হবে।

Direct Method:

1. অর্থাৎ সেই পোস্ট/লেখাটিকে আরও প্রমোট করার জন্য আপনাকে প্রিন্ট মিডিয়ার সাহায্য নিতে হবে। টিভি/রেডিও/মাইকিং (সাউন্ড) মিডিয়ার সাহায্যেও আপনি আপনার ওয়েবসাইট বা ওয়েব এড্রেসের ব্যাপারে প্রমোশন করতে পারেন।

Referral Method/Display Ads Method:

2. আপনি চাইলে ব্যাকলিং ক্রিয়েট করা এবং অন্য কোন স্বনামধন্য ওয়েব সাইটের সাহায্যে আপনার ওয়েব এড্রেসের লিংক একটি বেনার এড অথবা ডিসপ্লে এডের মাধ্যমে আপনার ওয়েব এড্রেসের ট্রাফিক বাড়াতে পারেন।

Email Method:

3. ইমেইল মার্কেটিং এর মাধ্যমে কাস্টমারের কাছে আপনার বিজনেস প্রোপোজাল পাঠিয়ে আপনি আপনার ওয়েব এড্রেসের ট্রাফিক বাড়াতে পারেন।

Social Site Method:

4. সামাজিক যোগাযোগের জন্য অনেক সাইট রয়েছে যেমন: ফেসবুক, টুইটার, লিংকডইন ইত্যাদি এখানে ফ্রি একাউন্ট খুলতে হবে।এবং সেখানে আপনার পোস্টটি শেয়ার করতে হবে তাহলে কাস্টমার ঐ লিংকের মাধ্যমে আপনার ওয়েব ঠিকানায় ভিজিট করবে।

Search Engine Method:

5. এই প্রক্রিয়াটি কিছুটা অন পেজ এসইও এর আওতাভুক্ত কেননা এখা্নে গুগল কিংবা অন্যান্য সার্চ ইঞ্জিনের কিছুটা নির্দেশনা অনুসারে আপনার ওয়েব পেজকে অপটিমাইজ বা সাজাতে হয়। যেমন: টাইটেল, মেটা টেগ, হেডার ওয়ান - হেডার সিক্স, গুগলের নিকট থেকে প্রাপ্ত সাইট ভেরিফিকেশন কোড ইত্যাদি। এই কাজগুলো সম্পাদন হলে গুগলে সার্চ করা মাত্রই আপনার ওয়েব ঠিকানাতে চলে আসবে কাস্টমার আর এভাবেই আপনি আপনার সাইটের ট্রাফিক বাড়াতে পারবেন।

নোট: সর্বোপরি একটি বিষয়ে খেয়াল রাখতে হবে যে, আপনার লেখা বা কনটেন্টটি যেন একটি ইউনিক বা ব্যাতিক্রমধর্মী হয় আর তা থেকে একজন ক্লায়েন্ট বা পাঠক যেন সম্পূর্ণ সমাধান পান তাহলে গুগল বা অন্যান্য সার্চ ইঞ্জিন আপনার লেখাটিকে তার প্রথম পেইজের সর্ব প্রথমে দেখাতে বাধ্য।

এবার আসা যাক কিভাবে গুগলের প্রথম পেজে নিজের সাইট বা ব্লগ নিয়ে আসবেন:

একজন প্রফেশনাল ওয়েবসাইট বা ব্লগ লেখক মাত্রই তার স্বপ্ন থাকে যে, তার লিখা গুগলে সার্চ করলে প্রথম পেইজে দেখাক। কারণ একজন লেখকের স্বার্থকতা তার লিখা পড়া এবং সেটা থেকে টাকা ইনকাম করার উপর নির্ভর করে। বেশি মানুষ লিখা পড়বে অর্থাৎ যত বেশি ট্রাফিক হবে তার ওয়েবসাইট বা ব্লগে ততই ইনকাম। তাই স্বভাবতই মনে প্রশ্ন আসে কি কৌশল অবলম্বন করলে মানে কিভাবে লিখলে গুগলে প্রথম পেইজে ওয়েবসাইট বা ব্লগকে নিয়ে আসা যায়?

আর তাই কী-ওয়ার্ড রিসার্চের পর আমাদের আজকের আলোচনা সময় উপযোগী খুবিই গুরত্বপূর্ণ একটা টপিক নিয়ে আর তা হলো; কীভাবে গুগলের প্রথম পেইজে আপনি আপনার ওয়েবসাইট বা ব্লগ নিয়ে আসবেন তা নিয়ে?

আপনার ওয়েবসাইট আছে কিংবা আপনি ব্লগ লিখেন কিন্তু আপনার লিখা কি করে গুগলে রেঙ্ক করাবেন তার কৌশল আপনার জানা নেই এটা অনেকটা ঢাল তলোয়ার ছাড়া যুদ্ধ করার মতন। তাহলে যুদ্ধে যাওয়া আর ওয়েবসাইট বা ব্লগ লিখা আপনার জন্যে একিই রকম। কারণ এখানে আপনার হার নিশ্চিত।

গুগলে র্যা ঙ্ক করার মাধ্যমেই আপনার ওয়েবসাইট বা ব্লগ গুগলে প্রথম পেইজে আসে। যার ফলে একজন কাঙ্খিত ব্যক্তি ইন্টারনেট সার্চ করা মাত্রই গুগল তার প্রথম পেইজে আপনার ব্লগ বা ওয়েবসাইটি দেখবে। বিভিন্ন ধরণের সাইটের মধ্যে যেমনঃ গুগল, পিপীলিকা, আস্ক ডটকম, গিফি, লাইব্রেরিজ ডট আইও, বিং ইত্যাদি। তবে এদের মধ্যে গুগল হচ্ছে বিশ্বের সর্ববৃহৎ সার্চ ইঞ্জিন। তাই যারা লিখালিখি করেন বা নিজস্ব ওয়েবসাইট চালিয়ে টাকা ইনকাম করতে চান তাদের জন্যে গুগল হতে পারে একটা সেরা প্ল্যাটফর্ম।

এখন প্রশ্ন আসে গুগল কেন বা কী করে আপনার পেইজের লিখাকে প্রথমে নিয়ে আসবে ?

প্রতিযোগিতার এই বাজারে টিকে থাকতে হলে অন্যান্য মানুষ যা ভাবছে তার চেয়ে একটু ডিফারেন্ট অ্যাংগেলে ভাবতে হবে আপনাকে। স্রোতের উল্টো পথে হাটতে হবে আপনাকে, তাহলেই আপনি সফল হতে পারবেন। যেমনঃ গুগলে কীভাবে লিখলে পেইজ র্যাং কিংয়ে আসবে তার চেয়ে বেটার হয় যদি আপনি এভাবে ভাবেন যে,

গুগল কোন ধরণের লিখাকে ফার্স্ট পেইজে দেয়? কি কি বিষয় তারা দেখে?

গুগলে প্রথম পেইজে আপনার ওয়েবসাইট বা ব্লগ আসার উপর অনেক কিছু নির্ভর করে। আপনি ঠিক মত কী-ওয়ার্ড রিসার্চ করেছেন কিনা, এসইও বেইজড কিনা, গুগল ফ্রেন্ডলি কিনা এগুলোর উপর। আমরা আজকে ধাপে ধাপে সবগুলো নিয়ে আলোচনা করব। যেই সব ওয়েবসাইট বা ব্লগের সাথে সার্চকৃত ব্যক্তির কী-ওয়ার্ড সবচেয়ে বেশি রিলেভেন্ট হয় গুগল সাধারণত ওই সব লিখাকে ফার্স্ট পেইজে দেয়। অর্থাৎ যেই ব্যক্তি সার্চ করলো, তার সাথে

আপনার লিখার কী-ওয়ার্ড বেশি মিলে গেলে তখন গুগল ওই পেজকে ফার্স্টে রাখবে।

আবার যদি এমন হয় যে, সার্চকৃত ব্যক্তির কী-ওয়ার্ডের সাথে একমাত্র আপনার ওয়েবসাইট বা ব্লগে লিখা থাকে অন্য কোন ওয়েবসাইট বা ব্লগে লিখা না থাকে তাহলেও গুগল আপনার পেইজ কে ফার্স্ট পেইজে দেখাবে।

তবে কম্পিটিটিভ এই বাজারে অনেকেই একিই টপিকে লিখে থাকে। তাহলে আপনার মনে প্রশ্ন আসতে পারে সেই ক্ষেত্রে গুগল কোন ওয়েবসাইট বা ব্লগকে সর্ব প্রথমে নিয়ে আসে বা ফার্স্ট পেইজে দেখায়? এটা খুবিই গুরুত্বপূর্ণ একটা বিষয়।

সেই ক্ষেত্রে গুগল একটা নির্দিষ্ট অ্যালগরিদমে কাজ করে। এই অ্যালগরিদমকে আবার কনট্রোল করে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন। অর্থাৎ আপনি যদি আপনার সাইটে ঠিকমত অপটিমাইজেশন করতে পারেন তাহলে গুগল নামক সার্চ ইঞ্জিনের প্রথম পাতায় আপনার ওয়েবসাইট বা ব্লগ আসার সম্ভাবনার হার বেশি থাকবে।

এখন প্রশ্ন আসে এই সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন কি? Or, What is SEO?

এসইও (SEO) সম্পর্কে আমাদের পূবের আর্টিকেলটিতে বিস্তারিত বলা রয়েছে। তার পরও বলছি, সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (SEO) হলো এমন একটি প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে একটি ওয়েবসাইট বা ওয়েবপৃষ্ঠাকে অনুসন্ধান ইঞ্জিন ব্যবহারকারীদের

অনুসন্ধান ফলাফলের তালিকায় প্রথম দিকে দেখানোর চেষ্টা করা বা সর্বোচ্চকরন করা যাতে এটি অনুসন্ধান করলে ফলাফলে প্রায়শই দেখা যায়। তবে এই এসইও কোন একক কাজ নয় বরং একটি সমন্বিত পদ্ধতি বলা যায় কারণ বহুক্ষেত্রে বিভিন্ন ধরনের কাজের সাথে সম্পৃক্ত থাকে এটি।

সাধারণত একটি অনুসন্ধান ইঞ্জিনের ওয়েব স্ক্রলার বা সার্চ রোবট বা সার্চ স্পাইডার প্রায় সবসময় ওয়েবে থাকা একটি ওয়েবপৃষ্ঠা অন্য ওয়েবপৃষ্ঠায় ও একই ভাবে এক ওয়েবসাইট থেকে অন্য ওয়েবসাইটে ঘুরে বেড়ায়।

এই রোবট বা স্পাইডা্র বা স্ক্রলারসমূহ কাজ হলো বিভিন্ন তথ্য সংগ্রহ করে নিদির্ষ্ট শ্রেণীতে সজ্জিত করা, অতঃপর অনুসন্ধান ইঞ্জিন ব্যবহারকারীর খোজকৃত শব্দ বা শব্দগুচ্ছ মানে keyword অনুসারে অনুসন্ধান ইঞ্জিনের ফলাফল পাতায় প্রদর্শন করে। তবে এই ক্রলার বিভিন্ন বিষয়ের উপর গুরুত্ব প্রদান করে। বিষয় সমূহকে তিন ভাগে শ্রেণীবদ্ধ করা যায়।

১.পৃষ্ঠার মধ্যে, ২. প্রযুক্তিগত এবং ৩.পৃষ্ঠার বাইরে।

পৃষ্ঠার মধ্যে বা ওয়েবসাইটের ভিতরকার এসইওর বিষয়গুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল; পৃষ্ঠার ভিতরের এসইও কে অনলাইন এসইও বলা হয়। তার মানে অনলাইনে মাধ্যমে কি করে আপনার পেইজে সার্চ বাড়তে পারে। কি করে সবচেয়ে বেশি মানুষ আপনার লিখা পড়বে। ● যা লিখবেন সেই ওয়েবসাইটের শিরোনাম বা নাম
● ওয়েবসাইটের মোটা বিবরণ মানে বোল্ড করে দেওয়া
● ওয়েবসাইটের মোটা কিওয়ার্ড ট্যাগ অর্থাৎ বিশেষ লিখাগুলোকে আলাদা করে বোল্ড করা
● ওয়েবসাইটে ব্যবহৃত ছবিগুলোর শিরোনাম বা নাম
● ওয়েবসাইটে ব্যবহৃত ছবিগুলোর অল্ট ট্যাগ
● ওয়েবসাইটে ব্যবহৃত ছবিগুলোর ক্যাপশন
● ওয়েবসাইটের বিভিন্ন পৃষ্ঠার মধ্যে অন্তঃসংযোগ
● ওয়েবসাইটের সাথে অন্য ওয়েবসাইটের বহিসংযোগ।
● সংযোগকৃত শব্দ ইত্যাদি

প্রযুক্তিগত এসইওর বিষয়গুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল;

প্রযুক্তিগত এসইও (SEO) আপনি যেই সাইটে লিখবেন সেই সাইটের গতি, মোবাইল-বান্ধব, ইনডেক্সিং, ক্রাউলাবিলিটি, সাইট আর্কিটেকচার মানে সাইটাকে আপনি ডেভেলআপ করেছেন, কাঠামোবদ্ধ উপাত্ত এবং নিরাপত্তা বিষয়গুলো খেয়াল করে থাকে।

পৃষ্ঠার বাহিরে বা ওয়েবসাইটের বাহিরের এসইওর বিষয়গুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল;

পৃষ্ঠার বাহিরের এসইও কে অফলাইন এসইও বলা হয়। তার মানে হলো আপনি আপনার ওয়েবসাইটের বা ব্লগের লিংক বিভিন্ন পেইজে বা গ্রুপে বা আপনার ফেইসবুকে শেয়ারের মাধ্যমে আপনি আপনার পেইজের রিচ বাড়াতে পারেন মানে আপনার পেইজে ট্রাফিক বাড়বে।

উপরের সবগুলো বিষয় নিশ্চিত করে ওয়েবসাইটকে অনুসন্ধান করে তা ইঞ্জিনের কাছে দৃষ্টিগোচর করার কাজটিই এসইও'র মূল কাজ পরিগণিত হয়। এছাড়াও ওয়েবসাইটকে বিভিন্ন অনুসন্ধান ইঞ্জিনের কাছে সমর্পণ, বিভিন্ন সম্ভাবনাময় ওয়েবসাইটে বিজ্ঞাপন স্থাপন বা আদান-প্রদান ইত্যাদির মাধ্যমেও এসইও কাজ করে থাকে।

সম্প্রতি অনুসন্ধান ইঞ্জিনগুলো যেকোন ওয়েবপৃষ্ঠা বা ওয়েবসাইটের সামাজিক প্লাটফর্মের ওপর গুরুত্ব দিয়ে র্যাং কিং প্রদান করছে। এক্ষেত্রে যে ওয়েবপৃষ্ঠা বা সাইটের সামাজিক প্লাটফর্ম যত উন্নত সে সাইটটি অনুসন্ধান ইঞ্জিনের প্রথম দিকে থাকার সম্ভবনা তত বেড়ে যায়, গুগল ওই ওয়েবসাইট বা ব্লগ গুলোকেই সামনে নিয়ে আসে।

এবারে keyword নিয়ে আলোচনা করা যাক। কী-ওয়ার্ড নিয়ে আমাদের পেইজে পূর্বেই সম্পূর্ণ একটি ব্লগ আপলোড করা রয়েছে, আপনি সেটি পড়লে পুরো ধারণা পেয়ে যাবেন। সংক্ষিপ্ত করে আমি এখানে আলোচনা করছি। লিখার আগে আমাদের টপিক সিলেক্ট করতে হয়। টপিক আপনি ইচ্ছেমত সিলেক্ট করতেই পারেন কিন্তু কেমন হয় যদি আপনি ইউজার কি চায় এর উপর ভিত্তি করে টপিক সিলেক্ট করেন তারপর লিখেন? ভাবছেন কি করে জানবেন ইউজার কি চায়?

ভয় নেই, Google Trends সহ আরও বেশ কিছু সাইট রয়েছে (আমাদের পূর্বের ব্লগে এর নাম দেওয়া আছে) যার মাধ্যমে আপনি জানতে পারেন এই মুহূর্তে মানুষ কি বেশি সার্চ করে দেখছে। যেই শব্দ দিয়ে সার্চ করছে তাই কী-ওয়ার্ড (keyword), আর এই সম্পূর্ণ প্রক্রিয়াটি হলো কী-ওয়ার্ড রিসার্চ (keyword research)।

গুগল অ্যানালিটিক্স ( what is google analytics)।

গুগলের একটি সেবা রয়েছে যেখানে কিনা আপনি আপনার ওয়েবসাইট বা ব্লগ সম্পর্কিত বিভিন্ন ডেভেলপমেন্ট তথ্য পেয়ে থাকবেন অর্থাৎ আপনার পেইজকে উন্নত করার তথ্য পেয়ে থাকবেন একেই গুগল অ্যানালিটিক্স বলা হয়। ধরুণ আপনার ওয়েবসাইট বা লিখাতে সঠিক কী-ওয়ার্ড ব্যবহার করেছেন, এসইও ব্যবহারও ঠিকমত করেছে তা স্বত্ত্বেও আপনার লিখা গুগলে প্রথম পেইজে আসছে না তখন গুগল অ্যানালিটিক্স আপনাকে সাহায্য করবে।

গুগল এনালিটিক্স হল এমন একটা প্লাটফর্ম যেটি ওয়েব থেকে ডেটা কালেকশন করে, অতঃপর সেই ডেটা সমুহকে রিপোর্ট আকারে প্রকাশ করে, যাতে যা যা সমস্যা আছে তা বোঝতে পারা যায় সহজেই।
এবার আপনি যদি আপনার ওয়েবপেইজের সমস্যা গুলো দেখতে চান বা আপনি যদি আপনার ওয়েবসাইট ডেটাকে এনালিটিক্স রিপোর্ট আকারে পেতে চান সেক্ষেত্রে আপনাকে, গুগল অ্যানালিটিক্স সাহায্য করবে।

তবে সেই ক্ষেত্রে আপনাকে অবশ্যই গুগল অ্যানালিটিক্স একটি একাউন্ট খুলতে হবে এবং ছোট্ট একটা ট্রাকিং কোড আপনার ওয়েব পেইজে যুক্ত করে নিতে হবে । এরপর গুগল অ্যানালিটিক্স এর কাজ হবে আপনার সাইট ভিজিট করা এবং ইন্সটল করা ঐ কোডটি সকল ইউজারের বিভিন্ন তথ্য সংগ্রহ করে অ্যানালিটিক্স রিপোর্ট আকারে প্রদান করবে। যেমনঃ কি পরিমানে ট্রাফিক হচ্ছে আপনার ওয়েবসাইটে, বাউন্স রেট কত, কোন রিজিয়নের মানুষের বেশি দেখে আপনার লিখা, দেশ নাকি দেশের বাহিরের মানুষ বেশি দেখে আপনার লিখা ইত্যাদি।

এই উপরের সকল বিষয় গুলো গুরত্বের সাথে করার মাধ্যমে আপনি আপনার ওয়েবসাইটকে ইউজার ফ্রেন্ডলি করতে পারেন। ইউজার ফ্রেন্ডলি করার অর্থই হলো, যখনই কোন ইউজার এই একিই তথ্যের জন্যে গুগলে সার্চ করবে তখন তারা সহজেই আপনার লিখা পেয়ে যাবে অর্থাৎ পেতে কোন সমস্যা হবে না।

পরিশেষে…

আপনি তখনই লিখবেন যখন আপনি সেটা থেকে বেনিফিটেড হবেন। তার একজন ইউজার তখনই আপনার লিখা পড়বে যখন সে এখানে আপনার লিখা পড়ে উপকৃত হবেন। তাই তথ্য সমন্বিত লিখার পাশাপাশি আপনার উচিত আপনার ওয়েবসাইটকে মানুষের কাছে পৌছে দেওয়ার জন্যে উপরের কৌশলগুলো যথাযথভাবে অবলম্বন করা। তা না হলে মানুষ আপনাকে কেয়া সুপের মত ইউটিউবে দেখে স্বরণ করবে, ব্যবহার আর করতে পারবে না। আর যদি কৌশলি হোন তাহলে লাক্সের মত ব্যবহার করে স্বরণ করবে। শুভকামনা রইলো।
Offer Source: Plz, click here to show

Offer Id: 916
Company Name: Selltoearn.com
Contact No.: 01823-660266
E-mail: selltoearn.com@gmail.com
Business Type: IT/Telecommunication
Location: Anywhere in Bangladesh
Offer Title: Click for details

Offer Details:

What is Pegasus || আপনার কম্পিউটার, লেপটপ, মোবাইল কিভাবে সুরক্ষিত রাখবেন ||

What is Pegasus

আপনার কম্পিউটার, লেপটপ, মোবাইল কিভাবে সুরক্ষিত রাখবেন

What is Pegasus ||

পেগাসাস কি ?

পেগাসাস শব্দটা এসেছে গ্রিক মিথোলজি থেকে। যার অর্থ দাঁড়ায় সাদা রঙের ঘোড়া যার পাখা আছে, তাকে ডাকা হয় পেগাসাস। কিন্তু নেট দুনিয়ার বর্তমানে বহুল আলোচিত আজকের এই পেগাসাস এসেছে একটি স্পাইওয়ার হিসেবে। এটি এমন একটি মারাত্নক সফটওয়্যার, যেটা আপনার ফোনে যদি কেউ ভরে দিয়ে থাকে তাহলে আপনার ফোনে রাখা সব তথ্য চলে যাবে সেই অন্যের হাতে। আপনি জানতেও পারবেন না!

এই স্পাইওয়ার ফোনে থাকলে আমাদের কি ক্ষতি করতে পারবে?

এই স্পাইওয়ার মোবাইলে ঢুকে আপনার কথা রেকর্ড করতে পারবে, জিপিএস ট্র্যাক করে আপনার লোকেশন জানতে পারবে, গোপনে আপনার ক্যামেরা অন করতে পারবে, মেসেজ পড়তে পারবে, হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজ দেখতে পারবে, সব পাসওয়ার্ড জেনে নিতে পারবে। মোটকথা আপনার সবকিছুই চলে যাবে তার হাতে। সে কারণেই পেগাসাসকে বলা হচ্ছে দুনিয়ার সবচেয়ে খতরনাক বা ভয়ানক সফটওয়্যার। ইন্টারনেট দুনিয়ায় এর থেকে বড় কেলেঙ্কারি আর আসেনি কখনো। কিন্তু অনেক লোকের এখনও অজানা কী হচ্ছে নেট দুনিয়ায়! কী এই পেগাসাস স্ক্যাম? ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাঁক্রো তার মোবাইল পরিবর্তন করে ফেলেছেন এই স্পাইওয়ারের কারণে। এই কেলেঙ্কারিতে তার নাম উঠে এসেছে শিকার হিসেবে। বিশ্বের অনেক দেশে এখন এই পেগাসাস স্ক্যাম নিয়ে তদন্ত শুরু হয়েছে।

কিন্তু বাংলাদেশে এখনও পেগাসাস নিয়ে কোনও উচ্চবাচ্য নেই! সম্ভবত আমরা অনেকে বিগত কয়েক বছরে ফোন ফাঁসের ঘটনায় অভ্যস্ত হয়ে গেছি। এতটা অভ্যস্ত হয়েছি যে ফোন ফাঁস যেন কোনও ব্যাপারই না। যেমন এই মুহূর্তে রাজধানী ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের প্রিন্সিপালের সঙ্গে এক অভিভাবকের ফোন ফাঁস নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় আমরা প্রিন্সিপাল ম্যাডাম একজন শিক্ষক হয়ে কীভাবে এ ধরনের ভাষা ব্যবহার করেছেন সেটা নিয়ে চিন্তায় আছি। কিন্তু সরল বিশ্বাসে তিনি একজন অভিভাবক নেতার সঙ্গে ফোনে আলাপ করছেন, সেই লোক সেটা রেকর্ড করে খণ্ডিত আকারে বাজারে ছেড়ে দিয়েছে এবং এক রিপোর্টে দেখলাম গর্বভরে স্বীকারও করছেন। কিন্তু সেই লোকের কী সাজা হওয়া উচিত কেউ একবারও চিন্তা করছি না, উচ্চারণও করিনি। সোশ্যাল মিডিয়ার দুর্বলতা হচ্ছে এটিই– আপনাকে গড্ডালিকা প্রবাহে যেতে উদ্বুদ্ধ করবে, এককেন্দ্রিক চিন্তা করতে শেখাবে। এখানে সবাই ঘুরে ভাইরাল আর ট্রেন্ডের পেছনে।

আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতে প্রতিদিন এখন শিরোনাম হিসেবে দখল করে আছে পেগাসাস কেলেঙ্কারি। কারণ, সেখানকার প্রায় ৩০০ সাংবাদিক, মানবাধিকার কর্মী, আমলা এবং রাজনীতিবিদের নাম উঠে এসেছে এই পেগাসাস কাণ্ডে। পেগাসাস দিয়ে এদের কারও ওপর গোয়েন্দাগিরি করা হয়েছে, কারও ওপর গোয়েন্দাগিরির চেষ্টা হয়েছে এবং কেউ কেউ সম্ভাব্য টার্গেট হিসেবে তালিকাভুক্ত হয়েছেন। প্রশ্ন আসে পেগাসাস আপনার ফোনে আসবে কী করে? আপনার বাঁচার উপায় কী? আপনার কি পদক্ষেপই বা নেওয়া উচিত এই ব্যাপারে?
আগে আমরা দেখতাম এ জাতীয় স্পাইওয়্যার ফোনে বা পিসিতে পাঠানো হতো ম্যাসেঞ্জার বা ইমেইলে কোনও লিংক পাঠিয়ে। সেখানে ক্লিক করলেই সক্রিয় হয়ে যেত। কিন্তু এখন আর সেটা দরকার নেই। আপনার ফোন নম্বর জানা থাকলেই যথেষ্ট। আপনাকে একটা ফোন করবে কিংবা হোয়াটসঅ্যাপে মেসেজ দেবে। ফোন না ধরলেও এটা কাজ করবে। তাতেই সম্ভব পেগাসাস আপনার ফোনে সক্রিয় হয়ে যাওয়া।

বাঁচতে পারবেন কীভাবে?

বাঁচার উপায় নেই। যদি ফোন নম্বর একান্ত লোকদের দিয়ে থাকেন আর লোকেশন হাইড করার জন্য ভিপিএন ব্যবহার করে থাকেন- হালকা রক্ষা পাবেন। তবে গ্যারান্টি নেই।

এই সফটওয়্যার কারা বানিয়েছেন?

এই পেগাসাস সফটওয়্যারটি বানিয়েছে একটি ইসরায়েলি কোম্পানি-এনএসও। যেটি তার তিন মালিকের নামের অদ্যক্ষর। কিনতে আনুমানিক ৪ কোটি টাকার মতো খরচ পড়বে, আর প্রতি ১০ জনের ফোনে ইনস্টল করতে ৫ কোটি করে গুনতে হতে পারে। প্রশ্ন আসে এমন সফটওয়্যার বানানোর কী দরকার ছিল?

এনএসও দাবি করছে তারা পেগাসাস সৃষ্টি করেছে যাতে করে সরকারি গোয়েন্দা বিভাগ এবং আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলো এটা ব্যবহার করে জঙ্গি-সন্ত্রাসীদের প্রতিরোধ করতে পারে। মেক্সিকো সরকার দাবি করছে যে তারা এই পেগাসাস ব্যবহার করে সেখানকার ড্রাগ লর্ড এল চাপোকে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়েছে। তাহলে দেখা যাচ্ছে যে এই ধরনের স্পাইওয়্যার থাকলে দুনিয়াটা অনেক সুন্দর করা যেত।

কিন্তু আপনার ভাবনা ভুল। দুনিয়া কাঁপানো কোনও বড় টেরোরিস্টের নাম ফাঁস হওয়া তালিকায় পাবেন না। ভালো কাজের প্রযুক্তি ব্যবহারের চেয়ে অপব্যবহার বেশি হয়- সেটি আর নতুন করে বলার অপেক্ষা রাখে না। যে মেক্সিকোর উদাহরণ দিলাম সেই মেক্সিকোর একজন সাংবাদিকের বিরুদ্ধে মেক্সিকো সরকার এটি ব্যবহার করেছে বলে অভিযোগ উঠেছে। ওই মেক্সিকান সাংবাদিক সরকারের কিছু আর্থিক কেলেঙ্কারি ফাঁস করে দিয়েছিল। এখানেই শেষ নয়। এরপর ওই সাংবাদিক খুন হয়েছেন।

আবার দেখেন সৌদি নাগরিক ওয়াশিংটন পোস্টের কলামিস্ট জামাল খাশোগি কাহিনিটাও ঘটেছিল এই পেগাসাস ব্যবহার করে। সৌদি যুবরাজ পেগাসাস ব্যবহার করেছেন জামাল খাশোগির হবু স্ত্রীর ফোনে, খাশোগির মৃত্যুর কয়েক দিন আগেই তার হবু স্ত্রীর ফোন হ্যাক করে এই স্পাইওয়্যার প্রবেশ করানো হয়েছিল। সে কারণেই তারা জামালের গতিবিধি

পর্যবেক্ষণ করতে পেরেছিলেন। সৌদি যুবরাজের বিরুদ্ধে এমন অভিযোগ আরও আগেও এসেছিল, তিনি অ্যামাজন চিফ জেফ বেজোসের ফোন হ্যাক করেছিলেন। এটাও পেগাসাস কাহিনি। বর্তমান সময়ে পেগাসাস কলঙ্ক ফাঁসের কাজটি করেছে ফ্রান্সভিত্তিক একটি এনজিও ‘ফরবিডেন স্টোরিজ’। তারা টেকনিক্যাল সাপোর্ট নিয়েছে অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল থেকে।
তারা ৫০ হাজার ফোন নম্বর তালিকাভুক্ত করে বলেছে যে এসব নম্বর সেসব সাংবাদিক, পলিটিক্যাল লিডার, আমলা এবং অ্যাকটিভিস্টসহ বিশ্বের নানা জনের, যাদের কারও কারও ফোনে পেগাসাস প্রবেশ করানো হয়েছে, হওয়ার চেষ্টা হয়েছে বা তারাই টার্গেট।

বিশ্বের বিভিন্ন দেশের ১৭টি মিডিয়া প্রতিষ্ঠান কোলাবরেশনের মাধ্যমে এই লেটেস্ট ঘটনা ফাঁস হয় অতি সম্প্রতি। এসব মিডিয়ার মধ্যে রয়েছে রয়টার্স, ওয়াশিংটন পোস্ট, জার্মানির ডিসাইড, ফ্রান্সের লে মন্ডে, ইসরায়েলের হারেটজ, মেক্সিকোর প্রোকেসো, হাঙ্গেরির ডিরেক্ট থার্টিসিক্স। অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল এটি প্রকাশে সহায়তা করেছে এবং কানাডাভিত্তিক দ্য সিটিজেন ল্যাব স্বাধীন সংস্থা হিসেবে তা রিভিউ করে মতামত দিয়েছে, যে পদ্ধতিতে এই ইনভেস্টিগেশন হয়েছে, পেগাসাস স্পাইওয়্যার আইডেন্টিফাই করার ক্ষেত্রে অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল যে ফরেনসিক মেথড ব্যবহার করেছে, সেটা সঠিক ছিল। ফরবিডেন স্টোরিজ ১১টি দেশে এনএসও’র ক্লায়েন্টকে আলাদাভাবে চিহ্নিত করেছে।

এসব দেশের মধ্যে রয়েছে, সৌদি আরব, বাহারাইন, ইউএই, আজারবাইজান, কাজাকিস্তান, টোগো, রুয়ান্ডা, মরক্কো, মেক্সিকো, হাঙ্গেরি ও ইন্ডিয়া। ডেমোক্র্যাসি ইনডেক্স অনুযায়ী এসব দেশের মানবাধিকার ও গণতান্ত্রিক পরিস্থিতি উন্নত নয় এবং সবচেয়ে উন্নত যে দেশটি এখানে আছে সেটি হচ্ছে ইন্ডিয়া। তার র্যাংকিং ৫৩ আর সবচেয়ে খারাপ সৌদি আরবের, তার র্যাংকিং ১৫৬। যে ৫০ হাজার লোককে তালিকাভুক্ত করা হয়েছিল তাদের মধ্য থেকে এক হাজারকে ইতোমধ্যে আইডেন্টিফাই করা হয়েছে এবং তাদের অনেকের ফোন ফরেনসিক এক্সামিনেশনের জন্য দেওয়া হয়েছিল এবং সবক’টিতেই পেগাসাসের অস্তিত্ব প্রমাণ পাওয়া গেছে।

ভারতের ৩০০ জনের নাম এসেছে পেগাসাস লিস্টে। তার মধ্যে বিরোধী কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী থেকে শুরু করে প্রধান নির্বাচন কমিশনার, সিবিআই প্রধান, প্রধান বিচারপতি, ভোট কৌশলী প্রশান্ত কিশোরের নামও এসেছে। রাফায়েল কেলেঙ্কারিতে বিজেপি সরকারের নড়বড়ে অবস্থা ছিল। এই মামলার রায়ের আগে প্রধান বিচারপতির রঞ্জন গগৈর বিরুদ্ধে সেক্সুয়াল হ্যারাসমেন্টের অভিযোগ এনেছিল এক নারী। তার ফোনেও পেগাসাস দেওয়া হয়েছিল। রঞ্জন গগৈ ওই কেলেঙ্কারির কয়েক মাস পর রাফায়েল মামলায় বিজেপি সরকারকে ক্লিনচিট দিয়েছিল। তাহলে ভারতে পেগাসাস কেলেঙ্কারির পেছনে কে আছে সেটা স্পষ্ট ভারতীয়দের কাছে।

দৈনিক ভাস্কর পত্রিকা পেগাসাস নিয়ে একটা বড় প্রতিবেদন তৈরি করেছিল। ক’দিন পরে তাদের অফিসে ইনকাম ট্যাক্স কর্তারা হানা দিয়েছে। এই স্ক্যান্ডেলের ইনভেস্টিগেশন হওয়া উচিত বলে ভারতের স্বাধীন মিডিয়াগুলো মত প্রকাশ করছে কিন্তু সরকার এটাকে উপেক্ষা করে যাচ্ছে। অবশ্য পশ্চিমবঙ্গ সরকার তদন্ত করবে বলে ঘোষণা দিয়েছে। হাঙ্গেরি, ইসরায়েল, ফ্রান্স তদন্তের উদ্যোগ নিয়েছে। মোদির সমর্থকরা প্রচার করছে যে উন্নয়নের গতি থামিয়ে দেওয়ার জন্য এটা মোদি সরকারের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক চক্রান্ত। এই অন্ধদের বুঝাবে কে ‘তোদের’ উন্নয়নের গতি থামানোর ষড়যন্ত্রের কারণে তাহলে ফ্রান্সের প্রেসিডেন্টকেও ফোন বদল করতে হচ্ছে!
Offer Source: Plz, click here to show
Offer Id: 915
Company Name: Selltoearn.com
Contact No.: 01823660266
E-mail: selltoearn.com@gmail.com
Business Type: IT/Telecommunication
Location: Anywhere in Bangladesh
Offer Title: Click for details

Offer Details:

বিশ্বের শীর্ষ সার্চ ইঞ্জিনগুলোর নাম কি ? সার্চ ইঞ্জিন বা গুগল কিভাবে সার্চ করে?

বিশ্বের শীর্ষ সার্চ ইঞ্জিনগুলোর নাম কি ? সার্চ ইঞ্জিন বা গুগল কিভাবে সার্চ করে?

সমগ্র পৃথিবীতে বর্তমানে সর্বমোট ওয়েবসাইটের সংখ্যা ১৮৮,৩৫,৩১,৯৯৯ (এক শত আটাশি কোটি পঁয়ত্রিশ লক্ষ একত্রিশ হাজার নয়শত নিরানব্বই) টি (সূত্র: internetlivestats.com) । এবং বর্তমানে প্রতি এক সেকেন্ডে আরও ২-৩ টি করে ওয়েব সাইট সৃষ্টি হচ্ছে। ভিন্ন ভিন্ন এই ওয়েব সাইটগুলো কিংবা অন্যান্য ওয়েব সাইটগুলোও ইউজারদের কিছু সাব ডোমেইন বা সাব ওয়েব সাইট ফ্রিতে দিয়ে থাকে এই সাইট গুলো ভিন্ন ভিন্ন তথ্য প্রদান করে থাকে। পৃথিবীর এই সমস্ত ওয়েবসাইট গুলোর এড্রেস বা ঠিকানা্ একজন মানুষের মুখস্ত রাখা সম্ভব না তাই মানুষ ঐ ওয়েব সাইটের নাম মুখস্ত না রেখে তার কাঙ্খিত তথ্যের জন্য বিভিন্ন সার্চ ইঞ্জিনগুলোতে সার্চ দিয়ে তার কাঙ্খিত তথ্য খুঁজে নিতে পারে। আবার যদি কেও সঠিকভাবে সার্চ ইঞ্জিনে সার্চ দিতে না পারে তবে অনেক সময় তার সঠিক বা কাঙ্খিত তথ্য খুঁজে পেতে ব্যর্থ হয়। তাই চলুন জানা যাক বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় সার্চ ইঞ্জিনগুলো কি কি? এবং এই সার্চ ইঞ্জিনগুলো কিভাবে আপনার কাঙ্খিত তথ্য খুঁজে এনে দিবে আপনার নিকট আলাদিনের ম্যাজিক ল্যাম্পের মত।এবং সেই সাথে জেনে নিব যেভাবে সার্চ ইঞ্জিনে সার্চ করতে হয়।

বিশ্বের শীর্ষ সার্চ ইঞ্জিনগুলোর নাম হল:

1. google.com (লেখা/ইমেজ/নিউজ কিংবা ভিডিও সহ সকল উপায়ে) সারা বিশ্বের মানুষ প্রতি ১ দিনে 2. youtube.com (শুধুমাত্র ভিডিও বা অডিও আকারে) 3. bing.com 4. baidu.com 5. yahoo.com 6. myway.com নিম্নে আরও কিছু ওয়েব সাইটের নাম দেয় হল যেগুলো সামাজিক বা অন্যান্য কাজের জন্য ব্যবহৃত হলেও তা সার্চ ইঞ্জিনের মত তথ্য অন্বেষণে ব্যবহার করা যায়: 1. Ask.com 2. quora.com 3. Mysearch.com 4. Monstercrawler.com 5. Facebook.com 6. Reddit.com 7. Amazon.com 8. Twitter.com 9. Instagram.com 10. Netflix.com 11. Linkedin.com 12. Espn.com 13. msn.com

এবার আসা যাক সার্চ ইঞ্জিন বা অন্যান্য সার্চ সম্পর্কিত সাইটগুলো কিভাবে কাজ করে ?

সর্ব প্রথমেই যে বিষটি আমরা উল্লেখ করবো তা হল ইন্ডেক্স এর কি ওয়ার্ড।বিষয়টি সম্ভবত বোধগম্য হল না। আর একটি পরিষ্কার করে বলি। প্রথমেই বলা যাক কি ওয়ার্ড সম্পর্কে। ইংরেজি key words যার বাংলা অর্থ হল প্রধান শব্দ বা শব্দগুচ্ছ। অর্থাৎ যে সমস্ত প্রধান প্রধান শব্দ বা শব্দগুচ্ছ দ্বারা মানুষ সার্চ ইঞ্জিনের নিকট হতে খুঁজে অর্থাৎ যে টাইটেল বা শিরোনাম দিয়ে মানুষ গুগল বা অন্যান্য সার্চ ইঞ্জিনে সার্চ করে সেই সমস্ত টাইটেল বা শিরোনামকেই কি ওয়ার্ড বলে। এখন কি ওয়ার্ড হতে পারে এক শব্দের বা একের অধিক শব্দের। যদি সেই টাইটেলটি এক, দুই বা তিন শব্দের মধ্যে হয় তবে এটিকে বলা হয় শর্ট টেইল কি ওয়ার্ডস্ এবং যদি এক, দুই বা তিন শব্দের বেশি হয় তবে এটিকে বলে লং টেইল কি ওয়ার্ডস্।

এবার আসা যাক ইন্ডেক্স কি? ইন্ডেক্স একটি ইংরেজি শব্দ যার আভিধানিক অর্থ হল সূচক, নির্ঘন্ট বা সূচিপত্র।www (world wide web) এর জনক টিম বার্নাস্ লি তার প্রথম তৈরী ওয়েবসাইট এর পর থেকে এখন পর্যন্ত যতগুলো ওয়েবসাইট তৈরী করেছেন তার একটি তালিকা ইন্ডেক্স আকারে সাজিয়ে রেখেছেন। এই সাজানেরা ক্রমানুসারকেই ইন্ডেক্স বলে এবং এই ইন্ডেক্স এমনভাবে তৈরী যেখানে একটি নাম কখনই ডাবল বা দুই বার হবে না। যেমন আমাদের ওয়েবসাইটের নাম (www.selltoearn.com) যেটি পৃথিবীতে কেবলমাত্র একটিই রয়েছে। তবে হতে পারে শেষের অংশে .net, .org,.co, .bd ইত্যাদি তবে .com দ্বারা আর হবে না।আর selltoearn.com হতে পারে একটি শর্ট টেইল কি ওয়ার্ড যা ইউনিক বা অদ্বিতীয়। ঠিক এমনি ভাবে ওয়েব সাইটের নাম ব্যতিত কতিপয় শব্দগুচ্ছ নিয়েও একটি ব্যাপকবৃস্তিত ইন্ডেক্স ও খুবই কমপ্লেক্স ইন্ডেক্সিং হতে পারে যেকোন ঐ সমস্ত ওয়েব সাইটের মধ্যে অন্তভূক্ত বা লিপিবদ্ধ থাকে। আর এই সমস্ত অটোমেটেড ইন্ডেক্সিং থেকে গুগল বা সার্চ ইঞ্জিনগুলো অধিক ট্রাফিকসম্পন্ন পেজগুলোকে একটি রবোটিক্স সফ্টওয়্যারের মাধ্যমে খুব অল্প সময়ের মধ্যে খুঁজে নিয়ে এসে আমাদের সামনে হাজির করে।আর এটা তখন আমরা দেখে খুবই আনন্দ পাই এবং উপকৃত হই।সার্চ ইঞ্জিনগুলো অনেক শক্তিশালি সফ্টওয়্যার ব্যবহার করে থাকে।যেমন গুগল যে সফ্টওয়্যারগুলো বা এলগোরিদম ব্যবহার করে সার্চের জন্য এবং অন্যান্য কার্য সম্পাদন করার জন্য তা হল:

1. robots.txt
2. panda
3. Penguin
4. Humming Bird
5. google crawler

আরেকটি বিষয় যেটির উপর কথা না বললেই নয় তা হল নিশ(niche)যার আভিধানিক অর্থ হল কুলুঙ্গি, যথাযোগ্য স্থান বা উপযুক্ততা। একটি ওয়েব সাইটের নাম নির্বাচন করাকেই নিশ (niche) বলা হয়। কাজের সাথে সামঞ্জস্য রেখে যথাযথভাবে উপযুক্ত নাম নির্বাচন করলে ব্যবসায়িকভাবে এবং গুগল সার্চিং এর ক্ষেত্রে ভাল ফল পাওয়া যায়।এর পর আসি ওয়েব পেজ এর বিষয়ে। যেকোন ওয়েব সাইটের প্রথম পেজের নাম যাই থাকুক না কেন কিংবা এর টাইটেল যাই থাকুক না কেন এটির হোম পেজ এর নাম বাধ্যতামূলকভাবে index.php/index.html অর্থাৎ index ব্যবহার করতেই হবে। পূর্বে উল্লেখ করা হয়েছে যে এই ইনডেক্সকেই গুগল বা সার্চ ইঞ্জিনগুলো clawl করে বা নিখঁতভাবে প্রক্রিয়াকরণ করে তথ্যকে নিয়ে আসে।কিন্তু হোম পেজ ব্যতিত ডাইরেক্টরি পেজ বা অন্যান্য পেজে index ব্যবহার না করাই ভাল।এর কারণ হল ঐ পেজের নির্দিষ্টি নাম থাকলে গুগল খুব দ্রুত তা খুঁজে আনতে পারে।তবে উল্লেখ্য যে, যেকোন ওয়েব পেজের মধ্যে টাইটেল হিসেবে অবশ্যই উক্ত পেজের প্রধান শিরোনামটি লিখতে হবে আর এটিই হল key words মানে প্রধান শব্দ বা শব্দগুচ্ছ (শিরোনাম হিসেবে)। গুগল বা সার্চ ইঞ্জিনগুলো এই

টাইটেল এর ভিতরে থাকা শিরোনামটিকে কেন্দ্র করে তাদের সার্চ কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকে।সুতরা আমরা বলতে পারি এই টাইটেল এর ভিতরে অবস্থান করা শিরোনাম index এর পরিবর্তে ব্যবহৃত হয় sub-index হিসেবে। এই টাইটেল কোড, গুগল এনালিটিক্স স্কৃপ্ট, গুগল সার্চ কনসোল, গুগল সাইট ভেরিফিকেশন, মেটা টেক্সট, ইয়ান্ডেক্স, নরটন, মেটা ডেসক্রিপশন, এমএস ভেলিডেট ইত্যাদি ব্যবহৃত হয় অন পেজ এসইও এর জন্য। এখান আমরা বলতে পারি On page SEO কি ? SEO (Search Engine Optimization)হল এমন একটি প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে সার্চ ইঞ্জিনগুলোকে একটি ওয়েব পেজ সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য প্রেরণ করার উপায় অর্থাৎ গুগল বা অন্যান্য সার্চ ইঞ্জিন কর্তৃক প্রেরিত নির্দেশনা যা অনুসরণ করলে খুব সহজের ঐ সার্চ ইঞ্জিগুলো উক্ত ওয়েব পেজকে আরও বেশি সহজে ও দ্রুত খুঁজে বের করে সামনে নিয়ে আসতে পারে।
এছাড়াও robots.txt গুগলের একটি ফাইল যা ওয়েব সাইটের ডাইরেক্টরিতে আপলোড করলে ঐ ফাইলের মাধ্যমে গুগল আরও দ্রুত আপনার লেখিলেখি বা অন্যান্য কনটেন্ট খুঁজে নিয়ে আসতে পারে।

SEO দুই প্রকার যথা:

1. On Page SEO (নির্দিষ্ট ওয়েব পেজের মধ্যে যে কার্যক্রম করা হয় তাই)
2. Off Page SEO (নির্দিষ্ট ওয়েব পেজের বাইরে অন্য কোন লিংকের মাধ্যমে উক্ত ওয়েব পেজে ভিজিটর এনে ট্রাফিক বাড়ানোর প্রক্রিয়া হল Off page SEO)
আশা করছি উপরের আলোচনায় অন্তত কিছুটা হলেও বুঝতে পেরেছেন গুগল বা সার্চ ইঞ্জিনগুলো কিভাবে কাজ করে।

এবার আলোচনা করা যাক শিরোনাম কি দেবা বা কি ওয়ার্ড এর জন্য রিসার্চ করবো কিভাবে ? কিংবা কোন শিরোনাম দিয়ে সার্চ করলে খুঁব সহজেই আমাদের কাঙ্খিত পেজটি খুব সহজেই খুঁজে পাব?

নিচের এই টাইটেল বা শিরোনাম দিয়ে আপনার গুগল ব্রাউজার থেকে একটু সার্চ দিনতো:

তর্ক-বিতর্ক ও যুক্তি-খন্ডনের টিপস্

এবার আপনি দেখতে পাবেন আমাদের এই লিংকটি আসবে:

https://www.selltoearn.com/facetube/previous/h61.html
আর এভাবেই গুগল আপনার লেখা/বা কনটেন্টকে প্রথম পেজের সর্ব প্রথমে নিয়ে আসবে। আবার যদি নিশ (Niche) নেম যেমন selltoearn দিয়ে সার্চ করেন তবে আমাদের ওয়েবসাইটের নামটি প্রথম পেজের সর্ব প্রথমে দেখা যাবে। এটি হল শর্ট টেইল কি ওয়ার্ড। আর…

তর্ক-বিতর্ক ও যুক্তি-খন্ডনের টিপস্

এই টাইটেল টি হল লং টেইল কি ওয়ার্ড। অতএব, এখন আমরা বলতে পারি যে যেটে কি ওয়ার্ড তারই অন্যান্য নাম হল নিশ (niche), title (শিরোনাম), এবং ইন্ডেক্সিং।

ওয়েব পেজ এর এসইও করা এবং সর্বোত্তম শিরোনাম নির্বাচন করার প্রক্রিয়া:

কীওয়ার্ড রিসার্চকে বর্তমানে ইন্টারনেট জগৎ এর হৃৎপিন্ড বলা হয়। অর্থাৎ আপনি লিখালিখি করেন কিন্তু আপনি কীওয়ার্ড রিসার্চ সম্পর্কে জানেন না এটা অনেকটা এই রকম যে আপনি কাউকে কিছু গিফট করবেন কিন্তু তার পছন্দ সম্পর্কেই আপনার জানা নেই। ফলে তাকে গিফট দেওয়ার চেষ্টা আপনার ব্যর্থ হতে পারে।তার মানে আপনি লিখবেন একটা নির্দিষ্ট অডিয়েন্সকে টার্গেট করে তাই তাদের সার্চ কীওয়ার্ড আপনারা জানাটা অত্যাবশকীয়।বর্তমান সময়ে যারাই ব্লগ কিংবা বিভিন্ন ওয়েবসাইটের জন্যে কনটেন্ট লিখে থাকেন তারা খুব ভালো করেই জানেন কীওয়ার্ড রিসার্চ কি এবং এটা কেন এত গুরুত্বপূর্ণ ব্লগ বা ওয়েবসাইটে লিখার জন্যে। তাই আজকে আমাদের আলোচনার বিষয় কীওয়ার্ড রিসার্চ কী এবং এর গুরুত্ব।যারা ইতিমধ্যে ওয়েবসাইট বা ব্লগ পরিচালনা করেন তারা জানেন কীওয়ার্ড রিসার্চ সম্পর্কে। কীওয়ার্ড রিসার্চের মাধ্যমে খুব সহজেই আপনি আপনার ওয়েবসাইট বা ব্লগে ট্রাফিক বা ভিজিটর নিয়ে আসতে পারবেন। মানে বেশি সংখ্যক মানুষ আপনার লিখা দেখবে। তাহলে বুঝতেই পারছেন, কীওয়ার্ড রিসার্চ কতটা গুরুত্বপূর্ণ আপনার লিখার জন্যে।

কীওয়ার্ড রিসার্চ কী?

সাধারণভাবে কীওয়ার্ড রিসার্চ হলো এমন একটি প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে আপনি খুব সহজেই আপনার লিখাতে গুগলের রেঙ্ক করাতে পারবেন এবং আপনার লিখাতে ট্রাফিক বা ভিজিটর আনতে পারবেন। সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনে কীওয়ার্ড রিসার্চ হলো এমন একটি প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে সাধারণ মানুষের কাছে আপনার ব্লগ বা ওয়েবসাইটর লিখা পৌঁছে যাবে। অর্থাৎ মানুষ যখন কোন নির্দিষ্ট তথ্য জানার জন্য গুগলে সার্চ করবে তখন তারা খুব সহজেই আপনার লিখা খুঁজে পাবে। এর জন্যে কিছু টুলস আছে যার মাধ্যমে আপনি খুব সহজেই জানতে পারবেন এই মুহূর্তে মানুষ কোন শব্দটি সবচেয়ে বেশি সার্চ করছে দেখার জন্যে। এছাড়া বিগত বছরও মানুষ কোন শব্দ সবচেয়ে বেশি সার্চ করেছে তাও জানতে পারবেন। যা কিনা আপনার লিখার মূলমন্ত্র। এই যে জানার প্রক্রিয়া তাই হলো, কীওয়ার্ড রিসার্চ।

কিভাবে নির্বাচন করবেন সঠিক কীওয়ার্ড?

মনে করুন, আপনি এখন করোনা ভাইরাস বা ডেংগু নিয়ে লিখতে চাচ্ছেন। তাহলে আপনি বিভিন্ন টুলস যেমনঃ Google Treads, ব্যবহার করে দেখলেন যে এখন মানুষ কোন টপিকে বেশি সার্চ করছে। যেহেতু ডেংগু ভাইরাস নতুন না, পুরানো তাহলে মানুষ স্বাভাবিকভাবেই নতুন ভাইরাস করোনা নিয়ে সার্চ দিবে। এখন আপনি ঠিক করলেন যে, করোনা নিয়ে লিখবেন তখন আপনি খুঁজে দেখলেন যে, করোনা কোন টপিকে মানুষ সবচেয়ে বেশি সার্চ করে দেখে, হতে পারে "করোনার লক্ষণ" তখন আপনি এই কীওয়ার্ড আপনার লিখার জন্যে বাছায় করলেন। তার মানে কীওয়ার্ড তিন বা চার শব্দের লিখার।

এখন প্রশ্ন আসে কীওয়ার্ড রিসার্চ কেন গুরুত্বপূর্ণ?

আপনার লিখাকে এসইও ফ্রেন্ডলি করার জন্যে, মানুষের কাছে সহজেই পৌঁছে দেওয়ার জন্যে কীওয়ার্ড রিসার্চ খুবিই গুরুত্বপূর্ণ। একটা জিনিস ভালো করে ভেবে দেখুন আপনার মূল সম্পদই হচ্ছে ট্রাফিক বা ভিজিটর। তাই আপনার ব্লগ কিংবা কনটেন্ট রাইটিং এ নির্দিষ্ট সংখ্যক ভিজিটর নিয়ে আসতে কীওয়ার্ড রিসার্চের গুরুত্ব অধিক। একজন লেখক কিংবা পাঠকের লিখা দেখা কিংবা লেখকের লেখা শুরুই হয় keyword দিয়ে। ধরুণ আপনি লিখবেন তাহলে আপনার লিখা শুরুই হবে কীওয়ার্ড দিয়ে, ঠিক একিইভাবে পাঠকও এই একিই কীওয়ার্ড দিয়ে সার্চ করে আপনার লিখা খুঁজবে। তাহলে বুঝতেই পারছেন আপনার লিখার জন্যে কীওয়ার্ড কতটা গুরুত্বপূর্ণ।

এমন অনেক লেখক আছে যাদের লিখা বা আর্টিকেল অনেক সুন্দর, ইনফরমেটিভ কিন্তু সঠিক কীওয়ার্ড ব্যবহার করার অভাবে ওই লিখাতে ভালো ট্রাফিক আনতে পারে না। সুতরাং লিখাতে ভিজিটর আনতে সুন্দর লিখার পাশাপাশি কীওয়ার্ড সম্পর্কে জানাটা খুবিই জরুরি। আপনাকে সময়ের সাথে সাথে টিকে থাকতে হলে স্মার্ট হতে হবে, প্রতি মুহূর্তে চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সক্ষম হতে হবে। তা না হলে ডায়নোসরের মতো আপনার লিখাও বিলুপ্ত হয়ে যাবে। আপনার ওয়েবসাইটের সাফল্যজনক লাভের জন্যে কীওয়ার্ড কি? এবং এর যথাযথ ব্যবহারের কলা কৌশল জানা খুবিই গুরুত্বপূর্ণ।

কীওয়ার্ড রিসার্চ কত প্রকার ?

কীওয়ার্ড রিসার্চ সাধারণত দুই প্রকার
; ১. শর্ট টেইল কীওয়ার্ড
২. লং টেইল কীওয়ার্ড
শর্ট টেইল কীওয়ার্ড হলো ওই সকল কীওয়ার্ড যা কিনা তিন বা তার কম শব্দ দিয়ে গঠিত। আর লং টেইল কীওয়ার্ড হলো ওই সকল কীওয়ার্ড যেগুলো তিন বা তার অধিক শব্দ দিয়ে গঠিত। এবারে প্রশ্ন আসে আপনি কি টুলস ব্যবহার করে মোস্ট সার্চিং কীওয়ার্ড সম্পর্কে জানতে পারবেন?

কীওয়ার্ড সম্পর্কে জানার জন্যে যে টুলস ব্যবহার করা হয় তাকেই কীওয়ার্ড রিসার্চ টুলস বলা হয়। তবে কিছু টুলস আছে যেগুলো পেইড অর্থাৎ যেগুলো ব্যবহারের জন্যে আপনাকে মান্থলি একটা নির্দিষ্ট পরিমাণে টাকা দিতে হবে। তবে কিছু কীওয়ার্ড রিসার্চ টুলস আছে ফ্রী। আমি এখানে কিছু টুলস এর নাম দিচ্ছি যেগুলো ব্যবহারের জন্যে আপনাকে টাকা দিতে হবে না। নিচে কিছু কীওয়ার্ড টুলসের নাম দেওয়া হলো;
বিভিন্ন ধরণের কীওয়ার্ড রিসার্চ টুলস
● Google Trends (ফ্রি)
● Google Keyword Planner
● Keyword Tool.oi
● Soovle
● Smeshup
● Keywords Everywhere
এগুলোর মধ্যে একটির ব্যবহার সম্পর্কে নিম্নে দেওয়া হলো; Google Trends: এই টুলস ব্যবহারের মাধ্যমে আপনি এই বছরের কোন কীওয়ার্ডটি কত শতাংশ মানুষ সার্চ করছে তা আপনি দেখতে পাবেন। শুধু তাই নয় কোন বিভাগের মানুষ কি পরিমাণে সার্চ করছে তাও দেখতে পাবেন।

এছাড়াও বিগত বছরেও কোন শব্দ বা কোন মানুষ গুগল ট্রেন্ডে ছিলো তাও দেখা যাবে। আপনি চাইলে কমপেয়ার করেও দেখতে পাবেন কোন শব্দ বেশি মানুষ সার্চ করে দেখছে। যা কিনা আপনার লিখার জন্যে সুবিধা হবে কোন টপিকের উপর ভিত্তি করে আপনি লিখবেন।

পরিশেষে…

ভালো করে কীওয়ার্ড রিসার্চ করে, তথ্যবহুল লিখা লিখলে এবং লিখা যদি ইউজার ফ্রেন্ডলি হয় মানে আপনার লিখা পড়ে খুব সহজেই একটা মানুষ তার কাঙ্ক্ষিত চাওয়া বুঝে নিতে পারে, তাহলে আপনার লিখা গুগলের সার্চ লিস্টে প্রথম দশে চলে আসবে। আর যদি আপনার লিখার তথ্য পুওর হয় এবং কীওয়ার্ড বেইজ না হয় তাহলে তা গুগুলে থার্ড কিংবা ফোর্থ পেইজে রেফার করে, তাহলে আপনি লিখবেন কিন্তু এই লিখাতে ট্রাফিক বা ভিজিটর খুঁজে পাবেন না।

যেহেতু আপনার লিখার মূল উদ্দেশ্যই লভাংশ পাওয়া, তাই যদি না হয় তাহলে আপনার লেখালিখি ভিত্তিহীন। প্রতি মাসে অন্তত ১০০ জন ভিজিটর যদি আনতে পারেন আপনার লিখাতে তাহলে সেই লিখা অর্থবহ হয়, আর বেশি আনতে পারলে তো আরও ভালো হয়। গতিহীন মানুষ কিংবা যানবাহন কখনোই তার গন্তব্য খুঁজে পায় না। তাই আপনি তাদের দলে না গিয়ে নিজেকে যুগের সাথে আপ টু ডেইট করুন।
Offer Source: Plz, click here to show
Offer Id: 871
Company Name: Digital Device & Innovation Expo - 2019
Contact No.: 01823660266
E-mail: selltoearn.com@gmail.com
Business Type: IT/Telecommunication
Location: DHAKA
Offer Title: ViSitor registration going on

Offer Details: Digital Device & Innovation Expo - 2019
ViSitor registration going on

To see details, plz....click below link:


Offer Source: Plz, click here to show
Offer Id: 782
Company Name: Selltoearn.com
Contact No.: 01823660266
E-mail: info@selltoearn.com
Business Type: IT/Telecommunication
Location: DHAKA
Offer Title: `ভয়েজ কলের দিন প্রায় শেষ, ডাটা দিয়ে মানুষ কল করবে`

Offer Details: ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তিমন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, ‘তথ্যপ্রযুক্তি বিকাশের ফলে পৃথিবী বর্তমানে এমন এক জায়গায় এসেছে, যেখানে ভয়েজ কলের দিন প্রায় শেষ। ভয়েজ কল প্রযুক্তি আইপিনির্ভর প্রযুক্তিতে বিকশিত হবে। ডাটা দিয়ে মানুষ কল করবে।’ তিনি বলেন, ‘ফাইভজির আবির্ভাবের ফলে প্রচলিত ব্রডব্যান্ড সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠানসমূহের প্রয়োজনীয়তা থাকবে কি না সেটাও ভাববার সময় এসেছে। এ ছাড়াও ভবিষ্যতের পৃথিবীতে ফোন অপারেটর ছাড়াই বিশেষ ফোনে কথা বলার প্রযুক্তিও আবিষ্কৃত হচ্ছে।’ ১৮ মে, শনিবার রাজধানীর হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে বিশ্ব টেলিযোগাযোগ ও তথ্য সংঘ দিবস ২০১৯ উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এ কথা বলেন। মোস্তাফা জব্বার আরও বলেন, ‘ডিজিটাল শিল্পবিপ্লব বা চতুর্থ শিল্পবিপ্লব পৃথিবীর সকল দেশে কিংবা সকল মানুষের জন্য একইভাবে প্রযোজ্য হবে না। শিল্পোন্নত দেশের বড় চ্যালেঞ্জ তাদের শ্রম দেওয়ার মতো মানুষ নাই। তাদের জন্য শিল্পবিপ্লব হচ্ছে কীভাবে মানুষ ছাড়া কাজ করা যায়, কীভাবে শিল্প কারখানা সচল রাখা যেতে পারে। এই বিষয়ক প্রযুক্তিকে তারা স্বাগত জানাবে। আমাদের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ হচ্ছে বিপুল মানবসম্পদকে ব্যবহার করা।’ বিটিআরসির চেয়ারম্যান মো. জহিরুল হকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক, ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের সচিব অশোক কুমার বিশ্বাস এবং আইএসপিএবি সভাপতি এমএ হাকিম উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তিমন্ত্রী ডাক অধিদফতর বিশ্ব টেলিযোগাযোগ ও তথ্য সংঘ দিবসের সুবর্ণজয়ন্তী-২০১৯ উদযাপন উপলক্ষে প্রকাশিত ১০ টাকা মূল্যমানের একটি স্মারক ডাকটিকেট অবমুক্ত করেন।
Offer Source: Plz, click here to show
Offer Id: 668
Company Name: Selltoearn.com
Contact No.: 01823660266
E-mail: selltoearn.com@gmail.com
Business Type: IT/Telecommunication
Location: ABROAD
Offer Title: বিশ্বের প্রথম হাঁটা গাড়ি

Offer Details:

হাঁটতে সক্ষম বিশ্বের প্রথম গাড়ির নাম ‘এলিভেট’। দক্ষিণ কোরিয়ার প্রতিষ্ঠান হুন্দাই গাড়িটি তৈরি করেছে। যুক্তরাষ্ট্রের লাস ভেগাসে সিইএস টেকনোলজির প্রদর্শনীতে তারা হাজির করে বিশেষ ধরনের একটি গাড়ি। হুন্দাইয়ের নতুন উদ্ভাবন এলিভেট শুধু ছুটবে না হাঁটবেও। খাড়া জায়গায় চড়তেও পারবে। কারণ এই গাড়িতে চাকা ছড়াও রয়েছে রোবটিক পা। যা দিয়ে হাঁটাচলা, উঁচু কোনো জায়গায় চড়তে পারবে এই গাড়ি। মূলত দুর্গম জায়গায় চলার জন্যই তৈরি করা হয়েছে এই গাড়ি। যেসব এলাকায় সাধারণ গাড়ি চলতে অক্ষম, সেই এলাকায় গিয়ে নিজের ক্ষমতা দেখাবে এলিভেট। মহাকাশেও এলিভেট কাজ করতে পারবে বলে জানিয়েছে প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান। কোম্পানিটি জানিয়েছে, যে কোনো জায়গায় যেতে পারবে ‘এলিভেট’। এই গাড়ির চারটি পা রোবটের মাধ্যমে নিয়ন্ত্রিত হবে। সিঁড়ি বেয়েও উঠে যেতে পারবে এই গাড়ি। পা নাড়িয়ে চলাফেরার সময় গাড়ির ভেতরে বসে থাকা যাত্রীর বিশেষ ঝাঁকুনিও লাগবে না। আবার বরফের মধ্যে যদি আটকে যায় তো হেঁটে রাস্তায় ফিরে আবারও চলতে পারবে এই অভিনব গাড়ি।
Offer Source: Plz, click here to show
Offer Id: 667
Company Name: Selltoearn.com
Contact No.: 01823660266
E-mail: selltoearn.com@gmail.com
Business Type: IT/Telecommunication
Location: DHAKA
Offer Title: ইন্টারনেটের দাম কমানোর ইঙ্গিত দিলেন তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী

Offer Details: নতুন বছরে ইন্টারনেটের দাম কমানোর আভাস দিলেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক। আজ সোমবার সকালে তার ফেরিফাইড ফেসবুক পেজে এক পোস্টে তিনি একথা জানান। তিনি তার স্ট্যাটাসে লিখেন, ‘কিছুদিন আগে ইন্টারনেটের সেবার উপর ভ্যাট ১৫% থেকে কমিয়ে ৫% করা হয়েছিল। নতুন করে আইটিসি, আইআইজি ও এনটিটিএনের উপর ভ্যাট কমিয়ে ৫% করায় ইন্টারনেট সেবার দাম কমবে কমবে বলে আশা করছি।’ এজন্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে তিনি ধন্যবাদ জানিয়ে আরও লিখেন, ‘ধন্যবাদ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনাকে। ধন্যবাদ মাননীয় উপদেষ্টা আর্কিটেক্ট অফ ডিজিটাল বাংলাদেশ জনাব সজীব ওয়াজেদ জয়কে। তারুণ্যের শক্তি কাজে লাগিয়ে সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ার পথে আরেকধাপ এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য।’
Offer Source: Plz, click here to show
Offer Id: 664
Company Name: Selltoearn.com
Contact No.: 01823660266
E-mail: selltoearn.com@gmail.com
Business Type: IT/Telecommunication
Location: DHAKA
Offer Title: চুরি বা হারানো মোবাইল ফোন আর কেউ ব্যবহার করতে পারবে না

Offer Details: আপনার মোবাইল ফোন কি চুরি হয়ে গেছে? বা হারিয়ে গেছে? এই ফোনকে কি আপনি ব্যবহারের অনুপযোগী করতে চান?
তাহলে আগামী কয়েকমাসের মধ্যে এমন সুখবর পেতে যাচ্ছেন আপনি।
বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) সূত্র বলছে, এবার থেকে চুরি হয়ে যাওয়া বা হারিয়ে যাওয়া মোবাইল ফোনকে আপনি লক করে ফেলতে পারবেন।
আগামীকাল (২২ জানুয়ারি) থেকে ইন্টারন্যাশনাল মোবাইল ইকুইপম্যান্ট আইডেন্টি (আইএমইআই) নম্বর ডাটাবেস সেবা চালু হতে যাচ্ছে।
আইএমইআই ডাটাবেসের মধ্যে ব্যবহারকারীর মোবাইল ফোনের নম্বর, সিম কার্ডের নম্বর এবং জাতীয় পরিচয়পত্রের তথ্যাদি সংরক্ষণ করে রাখা হবে।
ফলে, কোনো মোবাইল ফোন চুরি হয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সহায়তায় ওই ফোনটিকে লক করে দেয়া যাবে।
সংশ্লিষ্টরা আশা করছেন, এই প্রযুক্তির মাধ্যমে মোবাইল ফোন চুরি হওয়ার হার কমে আসবে।
আপনার মোবাইল ফোনের আইএমইআই নম্বরটি লিখে ১৬০০২ নম্বরে মেসেজ পাঠানোর মাধ্যমে জেনে নিতে পারেন, সেটি ডাটাবেসে সংরক্ষিত হয়েছে কিনা।
Offer Source: Plz, click here to show
Offer Id: 587
Company Name: Selltoearn.com
Contact No.: 01823660266
E-mail: selltoearn.com@gmail.com
Business Type: IT/Telecommunication
Location: ABROAD
Offer Title: ভিভো স্মার্টফোনে ‘ফাইভ-জি প্রথম কল’ সফল

Offer Details: কোয়ালকমের দীর্ঘমেয়াদি অংশীদার ভিভো ফাইভ-জি বিকাশের ওপর তাদের পরিকল্পনা প্রকাশ করেছে। ২২-২৪ অক্টোবর হংকংয়ে অনুষ্ঠিত হয়ে যাওয়া কোয়ালকমের ফোরজি ও ফাইভ-জি সামিটে এ পরিকল্পনা প্রকাশ করা হয়। সম্মেলনে ভিভোর ভাইস প্রেসিডেন্ট ঝু ওয়েই, ভিভো আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স গ্লোবাল রিসার্চ ইন্সটিটিউটের প্রধান, বলেন ফাইভ-জি উন্নয়ন সাফল্যের চাবিকাঠি হচ্ছে ইন্টেলিজেন্ট ফোন। আর ফাইভ-জি এ এআই হতে যাচ্ছে ভবিষ্যতের ভিভো ফোনগুলোর গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য। অসামান্য নতুন বৈশিষ্ট্যগুলো স্মার্টফোনকে স্মার্ট থেকে বুদ্ধিমান রূপান্তর করবে। ভিভোর লক্ষ্য ২০২০ সালের মধ্যে ফাইভ-জি স্মার্টফোনের সম্পূর্ণ বাণিজ্যিকীকরণ অর্জন করা। উদ্ভাবনে শিল্প নেতৃস্থানীয় হিসেবে, ভিভো ফাইভ-জি স্মার্টফোনের বিকাশ ও গবেষণার ক্ষেত্রে ব্যাপকভাবে বিনিয়োগ করেছে। উল্লেখ্য, ২০১৬ সালে ভিভো বেইজিংয়ের ফাইভ-জি গবেষণা ইন্সটিটিউট কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করে। ২০১৮-এ, ভিভো আনুষ্ঠানিকভাবে একটি ফাইভ-জি সিগনালিং পরীক্ষক প্রোটোটাইপের গবেষণা ও উন্নয়ন শুরু করে এবং এই বছরের আগস্টে ফাইভ-জি প্রথম কল সফলভাবে সফল করে। বাণিজ্যিক ব্যবহারের জন্য ফাইভ-জি স্মার্টফোনের হার্ডওয়্যার এবং সফটওয়্যারের উন্নয়নে এটি একটি প্রাথমিক কী মাইলফলক। এর ওপর ভিত্তি করে ভিভো ডিসেম্বর মাসে মোবাইল টার্মিনালে ফাইভ-জি সক্রিয় অ্যাপ্লিকেশন প্রদর্শন করার পরিকল্পনা করেছে। বর্তমানে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সান ডিয়েগো এবং চীনে (দোংগুয়ান, শেনজেন, নানজিং, বেইজিং এবং হানঝো) এ গবেষণা কেন্দ্রগুলো ফাইভ-জি, এআই, মোবাইল ফটোগ্রাফি এবং পরবর্তী প্রজন্মের প্রযুক্তিগুলোর উন্নয়নের ওপর মনোযোগ দেয়। সম্প্রতি বাংলাদেশের বাজারে প্রথমবারের মতো ইন ডিসপ্লে ফিঙ্গারপ্রিন্ট প্রযুক্তির ভি-১১ প্রো এনে চমকে দেয় প্রযুক্তিপ্রেমীদের।
Offer Source: Plz, click here to show


মিডিয়া এসটিএন**** info@selltoearn.com***

মিডিয়া এসটিএন

Kaliakair, Gazipur, Dhaka, Bangladesh.
https://www.selltoearn.com

প্রধান উপদেষ্টা সম্পাদক: Selltoearn.com

E-mail:selltoearnmoney@gmail.com

উপদেষ্টা সম্পাদক: Selltoearn.com

কারিগরি সহযোগীতায় :
হেমাস আইটি http://www.selltoearn.com

E-mail: info@selltoearn.com

© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার মিডিয়া এসটিএন